মিসেস রহিমা প্রতিবছর তাঁর অলংকারের বাজার মূল্য হিসাব করে নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দিয়ে একজন অসহায় মানুষের। কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দেন। অপরদিকে তাঁর সহকর্মী মিসেস। খাদিজা গত বছর শরীর ও অর্থ উভয়ের সংমিশ্রণে এমন একটি ইবাদত পালন করেন যার প্রতিদান একমাত্র জান্নাত।
মিসেস রহিমার কর্মকান্ডের দ্বারা যাকাতের ইবাদতটি পালিত হয়েছে। ইসলামি পরিভাষায় ধনী ব্যক্তিদের নিসাব পরিমাণ সম্পদ থাকলে নির্দিষ্ট অংশ গরিব ও অভাবী লোকদের মধ্যে বিতরণ করে দেওয়াকে যাকাত বলে। একজন সাহিবে নিসাব বা নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক পূর্ণ বছর এ সম্পদ তার অধিকারে থাকলে বছর শেষে যাকাত আদায় করে থাকেন। যাকাতের অর্থ সুনির্দিষ্ট ৮টি খাতে ব্যয় করতে হয়। (সূরা তাওবার ৬০নং আয়াতে এ ৮টি খাতের বিবরণ আছে।) উদ্দীপকের মিসেস রহিমাও বছর শেয়ে সম্পদের হিসাব বের করে নির্দিষ্ট পরিমাণ সম্পদ যাকাত হিসেবে নগদ টাকা, অসহায় মানুষের কুর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন। এতে তার যাকাত নামক ইবাদতটি পালিত হয়েছে।
আপনি আমাকে যেকোনো প্রশ্ন করতে পারেন, যেমনঃ
Are you sure to start over?